রবিবার, আগস্ট ১৪, ২০২২
Joyjatra
Advertisement
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
    • আইন-আদালত
    • আবহাওয়া
  • রাজনীতি
  • শেয়ারবাজার
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
  • ব্যাংক-বিমা
  • সারাদেশ
  • বিনোদন
  • আরও
    • কর্পোরেট
    • লাইফস্টাইল
    • তথ্যপ্রযুক্তি
    • জবস
    • শিক্ষা
    • মিডিয়া
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
    • আইন-আদালত
    • আবহাওয়া
  • রাজনীতি
  • শেয়ারবাজার
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
  • ব্যাংক-বিমা
  • সারাদেশ
  • বিনোদন
  • আরও
    • কর্পোরেট
    • লাইফস্টাইল
    • তথ্যপ্রযুক্তি
    • জবস
    • শিক্ষা
    • মিডিয়া
No Result
View All Result
Joyjatra
No Result
View All Result
Home অর্থনীতি

সারের দাম বাড়ানো নিয়ে সংকট তৈরি করলে কঠোর শাস্তি: কৃষিমন্ত্রী

আগস্ট ৪, ২০২২
Share on FacebookShare on Twitter

নিজস্ব প্রতিবেদক :
ইউরিয়া সারের দাম কেজিপ্রতি ছয় টাকা বাড়নোকে কেন্দ্র করে কেউ সংকট তৈরি করলে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। সারের দাম বাড়ানো নিয়ে বিএনপিসহ বাম দলগুলোর উদ্বেগ নির্লজ্জতার প্রমাণ বলেও মন্তব্য করেন মন্ত্রী।

বৃহস্পতিবার (৪ আগস্ট) সচিবালয়ে সারের দাম বৃদ্ধি, মজুতসহ সার্বিক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে কৃষিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
সারের দাম বাড়ার পরও কৃষকের উৎপাদন খরচ বাড়বে না দাবি করে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ইউরিয়ার দাম বৃদ্ধি ফসল উৎপাদনেও নেতিবাচক প্রভাবে পড়বে না।

তিনি বলেন, ইউরিয়া সারের ব্যবহার যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে এবং চলমান বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক বাজারে সারের দাম অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশে ডিলার পর্যায়ে ইউরিয়া সারের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য প্রতি কেজি ১৪ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০ টাকা এবং কৃষক পর্যায়ে প্রতি কেজি ১৬ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২২ টাকা পূর্ননির্ধারণ করেছে সরকার।
‘আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি কেজি ইউরিয়ার সারের বর্তমান দাম ৮১ টাকা। এর ফলে ৬ টাকা দাম বৃদ্ধির পরও সরকারকে প্রতি কেজিতে ৫৯ টাকা ভর্তুকি দিতে হবে। ২০০৫-০৬ অর্থবছরে প্রতি কেজি ইউরিয়া সারের ভর্তুকি ছিল মাত্র ১৫ টাকা।’

বর্তমানে দেশে সব ধরণের সারের পর্যাপ্ত মজুত আছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘সারের দাম বৃদ্ধিকে কেন্দ্র করে দেশের কোথাও যাতে কেউ কৃত্রিম সংকট তৈরি করতে না পারে- সেই ব্যাপারে আমরা নিবিড়ভাবে মনিটর করছি। কৃত্রিম সংকট তৈরির মাধ্যমে দাম বেশি নিলে সংশ্লিষ্টদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনা হবে।’

ফসলের জমিতে সুষম সার প্রয়োগ খুবই গুরুত্বপূর্ণ জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ইউরিয়া সারের বর্তমান ব্যবহার কমপক্ষে ২০ শতাংশ কমিয়ে ইউরিয়ার ব্যবহার যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে পারি। এতে ফসল উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না, বরং উৎপাদন আরও বৃদ্ধি পাবে। একই সঙ্গে কৃষকের খরচও কমবে। এটি করতে হলে আমাদের কৃষক ভাইসহ সবার সচেতনতা প্রয়োজন।’ ইউরিয়া সারের সুষম ব্যবহার করলে কৃষকের উৎপাদন খরচ বাড়বে না বলেও মন্তব্য করেন কৃষিমন্ত্রী।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, আমরা লক্ষ্য করছি, সারের দাম বাড়ায় বিএনপিসহ কিছু বাম দল উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। বিএনপির সার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ তাদের চরম নির্লজ্জতার প্রমাণ বলে আমি মনে করি। তারা বাস্তব অবস্থা বিবেচনা না করে সমালোচনা করছে। তারা সরকারের সমালোচনা করছে।’

‘বিএনপির শাসন আমলে সারসহ কৃষি উপকরণের চরম সংকট ছিল। বিএনপি তাদের সময়ে কৃষককে সার দিতে না পেরে পালিয়ে পালিয়ে বেড়িয়েছে। সারের জন্য বিএনপি সরকার ১৯৯৫ সালে ১৮ জন কৃষককে গুলি করে হত্যা করেছিলো।’

ইউরিয়া সারের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার কমানোও দাম বাড়ানোর অন্যতম উদ্দেশ্য জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ইউরিয়া সারের ব্যবহার হ্রাস ও ডিএপি সারের ব্যবহার বৃদ্ধিতে গুরুত্বারোপ করে যাচ্ছি। ডিএপি সার মাটির স্বাস্থ্য রক্ষায় ও মানসম্পন্ন ফসল উৎপাদনে কার্যকর এবং পরিবেশবান্ধব। ডিএপি সারে শতকরা ১৮ ভাগ নাইট্রোজেন বা ইউরিয়া সারের উপাদান রয়েছে। সেজন্য ডিএপির ব্যবহার বাড়িয়ে ইউরিয়া সারের অপ্রয়োজনীয় ও মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার কমিয়ে আনার জন্য সরকার ডিএপি সারের মূল্য প্রতি কেজি ৯০ টাকা থেকে কমিয়ে প্রথমে ২৫ টাকা (২০০৯ সালে), এবং পরে ২০১৯ সালে ২৫ টাকা থেকে কমিয়ে ১৬ টাকা করে কৃষকদের দিয়ে যাচ্ছে। এ উদ্যোগের ফলে বিগত কয়েক বছরে ডিএপি সারের ব্যবহার দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৯ সালে ডিএপি ব্যবহার হতো আট লাখ টন, বর্তমানে ব্যবহার হচ্ছে ১৬ লাখ টন।’

‘ডিএপি সারের ব্যবহার বাড়ার ফলে ইউরিয়া সারের ব্যবহার কমার কথা। কিন্তু বাস্তবে ইউরিয়া সারের ব্যবহার কমেনি, বরং বেড়েছে। ২০১৯ সালে ইউরিয়া ব্যবহার হতো ২৫ লাখ টন, বর্তমানে ব্যবহার হচ্ছে ২৬ লাখ ৫০ হাজার টন।’

কোভিড পরিস্থিতি এবং ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে চলমান যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্বব্যাপী সারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে জানিয়ে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, এখন ২০২০-২১ অর্থবছরের তুলনায় সারের দাম তিন থেকে চার গুণ বেশি। সারের দাম বেড়ে যাওয়ায় বর্তমানে ভর্তুকি দাঁড়িয়েছে প্রতি কেজি ইউরিয়া ৫৯ টাকা, টিএসপি ৮৬ টাকা, এমওপি ৯১ টাকা এবং ডিএপিতে ১০৭ টাকা।

Print Friendly, PDF & Email
ShareTweet
Previous Post

মোরেলগঞ্জ থানা পুলিশের চৌকশ পতক প্রদান

Next Post

নদী ভাঙন থেকে রক্ষার দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

Related Posts

লাইফস্টাইল

চিন্তাটা অবিরত খোঁচাচ্ছিল !

জাতীয়

জাতীয় শোক দিবসে বঙ্গভবনে বিশেষ দোয়ার আয়োজন রাষ্ট্রপতির

আবহাওয়া

৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস

জাতীয়

জাতীয় শোক দিবসে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মসূচি

জাতীয়

৯০ লাখ মানুষ নেয়নি করোনার দ্বিতীয় ডোজ : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

জাতীয়

বিএনপি নেতারা বর্ষাকালের পুঁটি মাছের মতো লাফাচ্ছে : তথ্যমন্ত্রী

রাজনীতি

ক্ষমতায় গেলে কুইক রেন্টাল চুক্তি বাতিল: বিএনপি

খেলাধুলা

এশিয়া কাপের জন্য বাংলাদেশ দল ঘোষণা, ফিরলেন সাব্বির

আইন-আদালত

স্বামীর বিরুদ্ধে সন্তান হত্যার অভিযোগ

Load More

সাম্প্রতিক খবর

চিন্তাটা অবিরত খোঁচাচ্ছিল !

জাতীয় শোক দিবসে বঙ্গভবনে বিশেষ দোয়ার আয়োজন রাষ্ট্রপতির

৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস

জাতীয় শোক দিবসে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মসূচি

৯০ লাখ মানুষ নেয়নি করোনার দ্বিতীয় ডোজ : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

বিএনপি নেতারা বর্ষাকালের পুঁটি মাছের মতো লাফাচ্ছে : তথ্যমন্ত্রী

ক্ষমতায় গেলে কুইক রেন্টাল চুক্তি বাতিল: বিএনপি

এশিয়া কাপের জন্য বাংলাদেশ দল ঘোষণা, ফিরলেন সাব্বির

joyjatra logo

সম্পাদক : তোফাজ্জল হোসেন

১২৫, নিউ কাকরাইল

শান্তিনগর প্লাজা, ঢাকা - ১০০০

মোবাইল : ০১৭১২৫২২০৮৭

বিজ্ঞাপনের জন্য 

ইমেইল : [email protected]

মোবাইল : ০১৭১২৫২২০৮৭

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
    • আইন-আদালত
    • আবহাওয়া
  • রাজনীতি
  • শেয়ারবাজার
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
  • ব্যাংক-বিমা
  • সারাদেশ
  • বিনোদন
  • আরও
    • কর্পোরেট
    • লাইফস্টাইল
    • তথ্যপ্রযুক্তি
    • জবস
    • শিক্ষা
    • মিডিয়া

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত.