নিজস্ব প্রতিবেদন: ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার ও বয়সের মুসল্লিরা অংশ নেন।
বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন ইমাম প্রধান ঈদ জামাতে ইমামতি করেন।
নামাজ শেষে খুতবা পাঠ করা হয়। এরপর দেশের শান্তি, সমৃদ্ধি এবং দেশবাসীর সুস্থতা কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। পরে একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
এর আগে ঈদের জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই মুসল্লিরা জাতীয় ঈদগাহে আসতে শুরু করেন। এ সময় সেখানে দীর্ঘ সারি দেখা যায়। নামাজের নির্দিষ্ট সময়ের আগেই জাতীয় ঈদগাহ পরিপূর্ণ হয়ে যায়।
জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা রাখা হয়। নারীদের জন্যও আলাদা নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা ছিল।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, জাতীয় ঈদগাহে এবার মোট ১২১টি কাতারে ৩৫ হাজার মুসল্লির নামাজের ব্যবস্থা রাখা হয়েছিল।