নিজস্ব প্রতিবেদন: বিএনপি বিশৃঙ্খলা করলে শিক্ষা দেয়া হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ওরা আমাদের ঘোরাও করার কথা বললে, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে জবাব দেয়া হবে। আমরাও বিএনপিকে ঘেরাও দিয়ে শিক্ষা দেবো।’
বিএনপি শুধু আওয়াজ করে উল্লেখ করে বলেন, যেই কুকুর লেজ গুটিয়ে ফেলে, সেই কুকুরের আওয়াজ বেশি। বিএনপির আওয়াজ খালি কলসি বেশি বাজার মতো।
এ সময় ভিসা নীতি বিষয়ে তিনি বলেন, ‘যারা নির্বাচন বানচাল করবে তাদের জন্য ভিসা নীতি। আওয়ামী লীগ ভিসা নীতি নিয়ে মাথা ঘামায় না। ভিসা নীতি বিচ্ছিন্ন বিষয়, আমেরিকার সঙ্গে সরকারের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ।’
আরও পড়ুন: নেতাকর্মীরা আবারও চাইলেন শেখ হাসিনার সরকার
বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হবে না জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ২০১৮-তেও তারা বলেছে সরকারকে টেনে নামিয়ে ফেলবে। আওয়ামী লীগ ষড়যন্ত্র পরোয়া করে না। ষড়যন্ত্র ছিন্ন করে আবারো নির্বাচনে জয়ী হবে।
এদিকে দুপুর থেকেই নেতাকর্মীরা দলে দলে সমাবেশে যোগ দিতে শুরু করেন। তারা ‘শেখ হাসিনার সরকার, বার বার দরকার’ স্লোগানে সমাবেশস্থল মুখর করে তোলেন। ব্যানার, ফেস্টুনে ছেয়ে যায় সমাবেশ এলাকা।
সমাবেশ থেকে বিএনপি জামায়াতের নৈরাজ্য বন্ধের দাবি জানান নেতারা। আগামী নির্বাচন সামনে রেখে যেকোনো ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সজাগ থাকারও আহ্বান জানান তারা। এ সময় মাঠের কর্মীদের নৌকার পক্ষে কাজ করার নির্দেশ দেন তারা।
সমাবেশে উত্তর আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ ছাড়াও ছিলেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল ফারুক খান, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার ও ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান।