নিজস্ব প্রতিবেদন: বিভিন্ন ফড়িয়া বা মধ্যস্বত্বভোগীরা বাজারে ব্যাঘাত সৃষ্টি করে। তারা কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পণ্যের মূল্য বাড়িয়ে দেয়। ডিম ও মুরগির নতুন এই কার্যক্রমের ফলে মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য কমে আসবে এবং ভোক্তারাও ন্যায্যমূল্যে এখান থেকে সরাসরি মুরগি ও ডিম কিনতে পারবেন। ’
খিলগাঁওয়ের মাংস ব্যবসায়ী খলিলুর রহমানের উদাহরণ দিয়ে এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, ‘এক খলিল সাহেবের সাহসী উদ্যোগের ফলে গরুর মাংস ভোক্তাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে চলে এসেছে। ’ বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের এই উদ্যোগের ফলে ডিম–মুরগির বাজারেও স্বস্তি ফিরে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
তিনি বলেন, ডিম ও মুরগির বাজারের সিন্ডিকেট ভাঙতে এই কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। বড় বড় করপোরেট ব্যবসায়ী পোলট্রি ফিড উৎপাদন করে খামারিদের কাছে উচ্চ মূল্যে বিক্রি করেন। ফলে প্রান্তিক খামারিরা অনেকটা অসহায় হয়ে পড়েন। এই বাজারে নিজস্বভাবে তৈরি পোলট্রি ফিড অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে সরবরাহ করা হবে।
বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুমন হাওলাদার অনুষ্ঠানে বলেন, ডিম ও মুরগির বাজারের সিন্ডিকেট ভাঙতে এই কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। বড় বড় করপোরেট ব্যবসায়ী পোলট্রি ফিড উৎপাদন করে খামারিদের কাছে উচ্চ মূল্যে বিক্রি করেন। ফলে প্রান্তিক খামারিরা অনেকটা অসহায় হয়ে পড়েন। এই বাজারে নিজস্বভাবে তৈরি পোলট্রি ফিড অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে সরবরাহ করা হবে। খামারিদের উৎপাদিত প্রতিটি ডিম খুচরায় ১০ টাকা ও ব্রয়লার মুরগি ১৭৫ কেজি দরে বিক্রি করা হবে। পর্যায়ক্রমে ঢাকা মহানগরীর বড় ১০টি গুরুত্বপূর্ণ বাজারেও এই কার্যক্রম সম্প্রসারণে সরকারের সহযোগিতা চান তিনি।