মো.নজরুল ইসলাম ,গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি:
ঐতিহাসিক স্থাপনার নির্মাণশৈলী ও স্থাপত্য নকশা সহজেই নজর কাড়ে। গাইবান্ধা ও সারাদেশের এবং ভ্রমণপ্রেমী মানুষদের কাছে অনেক প্রিয়। গাইবান্ধা সদর উপজেলার ঘাগোয়া ইউনিয়নের মীরের বাগান গ্রামে আছে তিন গম্বুজবিশিষ্ট মীরের বাগান ঐতিহাসিক শাহ সুলতান গাজীর মসজিদ।
যা বিগত ১৩০৮ সালে সৈয়দ ওয়াজেদ আলী নামের এক ব্যক্তি আবিস্কার ও সংস্কার করেন। পরবর্তীতে শাহ সুলতান নামে এক ধর্মযোদ্ধার নাম এর সাথে জড়িয়ে যায় ও তাঁর নামেই মসজিদটি পরিচিতি পায়। প্রতি বছরের বাংলা সনের বৈশাখ মাসে এখানে মাস ব্যাপী মেলা বসে।
গাইবান্ধার জেলার সাত উপজেলাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার-হাজার মানুষ মেলায় তাদের পণ্যবিকিনিএবং মেলা দেখতে আসেন। গাইবান্ধার প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলো সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া দরকার বলে,মনে করেন এলাকার প্রবীণরা। এসব নিদর্শনের মধ্যে রয়েছে কয়েকশো বছরের পুরনো মসজিদ।
গাইবান্ধা জেলার এই প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন সরকারিভাবেই সংরক্ষণ করে বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা উচিত। আর তা করা হলে একদিকে যেমন মানুষ এসব গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা সম্পর্কে জানতে পারবে তেমনি সুস্থ্য বিনোদনেরও ব্যবস্থা হবে।
এসব প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন দেখতে দেশের নানান প্রান্ত থেকে ভ্রমনপ্রেমী মানুষের পদচারনা ঘটবে। ফলে এ এলাকার অর্থনৈতিক উন্নয়নও ঘটতেপারে বলে,ধারণা এলাকা বাসির।